গাইবান্ধায় বিলের পানিতে ডুবে এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ সোমবার দুপুরের দিকে সদর উপজেলার ঘাগোয়া ইউনিয়নের কুমারগাড়ি গ্রামের কুমারগাড়ী বিলে এ ঘটনা ঘটে।
বিল জুড়ে ফুটে অসংখ্য লাল শাপলা। আর শীতে বহুদূর থেকে এসে লাল শাপলার বিল ও আশপাশের এলাকায় আশ্রয় নিয়েছে বহু পরিযায়ী পাখি। কোনোটি ফুলের কলিতে ঠোকর দিচ্ছে, কোনোটি মাছ ধরছে, কোনোটি জলে সাঁতার কাটছে। আবার পর্যটকদের নৌকার শব্দ পেলেই ঝাঁক বেঁধে উড়াল দিচ্ছে পাখির ঝাঁক। এ দৃশ্য দেখা যাচ্ছে প্রকৃতিপ্রেমীদের প্র
লতাপাতা-গুল্মে ভরা বিলের পানিতে ফুটে আছে হাজার হাজার লাল শাপলা। তার মধ্যে নৌকায় ঘুরে বেড়াচ্ছেন আপনি। আপনার পাশ দিয়ে হুঁশ উড়ে গেল একটা বালিহাঁস। কিংবা ভুস করে ভেসে উঠল একটা পানকৌড়ি। কোথাও জলময়ূরী, তো কোথাও পাতিসরালি খেলা করছে আপনার পাশে। এমন দৃশ্য শেষবার কবে দেখেছেন? কিংবা আদৌ দেখেছেন তো বিলভরা লাল শ
বিলের জলে ফুটে আছে শত শত সাদা শাপলা। এ যেন জলের বুকে শাপলায় আঁকা প্রকৃতির এক নকশিকাঁথা। পাখির কলরবে মুখর থাকে বিল ও এর আশপাশের এলাকা। আশ্চর্য সুন্দর এই বিলের দেখা পাবেন মানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলার বাষ্টিয়া এলাকায়। স্থানীয়দের কাছে যার পরিচিতি ‘মেন্দী বিল’ নামে।
পান, পানি, নারী—এই তিনে জৈন্তাপুরী। ঐতিহ্য আর সৌন্দর্যের গভীরতা বোঝাতে এই উপকথা প্রচলিত আছে সিলেটের জৈন্তাপুরে। পান-সুপারিতে আতিথেয়তা সিলেটের সংস্কৃতিরই একটি অংশ। পৌরাণিক কাহিনি অনুসারে, জৈন্তা রাজ্য শাসন করেছেন খাসিয়া রানি জৈন্তেশ্বরী দেবী।
অপরূপ সাজে সেজেছে ময়মনসিংহের ত্রিশালে লাল শাপলার বিল। বিলের পানিতে মাথা উঁচু করে সৌন্দর্য ছড়াচ্ছে এই লাল শাপলা। মাঝেমধ্যে দেখা যায় সাদা আর বেগুনি শাপলাও। প্রতিদিন শত শত দর্শনার্থী ভিড় জমাচ্ছেন শাপলার অপরূপ সৌন্দর্য উপভোগ করতে।
পদ্মা সেতুর কারণে দক্ষিণাঞ্চলে বাড়ছে পর্যটকের ভিড়; কিন্তু দর্শনার্থী ধরে রাখার মতো কোনো উদ্যোগ নেই বরিশালে। বেশ কয়েকটি দর্শনীয় জায়গা থাকলেও অযত্ন আর অবহেলায় অবস্থা সঙিন সেগুলোর।
লাল শাপলার বিল। দূর থেকে দেখলে মনে হয় পানির ওপরে লাল গালিচা বিছানো রয়েছে। বিশাল এলাকা জুড়ে বিছানো সেই মনোহর গালিচা। এক পলক দেখলেই চোখ জুড়িয়ে যায়। এ বিলটি রয়েছে রংপুরের গঙ্গাচড়া উপজেলার গজঘন্টা ইউনিয়নের রাজবল্লভ উত্তরপাড়া গ্রামে। তিস্তা নদীর তীরের ডানে প্রতিরক্ষা বাঁধের পাশেই এ বিল অবস্থিত।
প্রাণ ফিরেছে নেত্রকোনার আটপাড়ার শাপলার বিলে। করোনার কারণে মৌসুমের শুরুর দিকে দর্শনার্থী কম হলেও এখন বাড়ছে পর্যটকদের সংখ্যা। প্রতিদিন বিস্তীর্ণ বিলের পানিতে ফুটে থাকা লাল, সাদা আর নীল শাপলা ফুল দেখতে ভিড় জমাচ্ছেন দূর দুরান্ত থেকে আসা দর্শনার্থীরা।
দূর থেকে দেখে মনে হবে যেন লাল কার্পেট বিছানো। কাছে গেলে মনে হয় শাপলার রাজ্য। লাল রঙের শাপলায় মোড়ানো পুরো বিল। ক্ষণে ক্ষণে ভেসে আসে ডানা ঝাপটানোর শব্দ, পাখির কলকাকলি। মন ভালো করে দেওয়া প্রকৃতির এই অপরূপ দৃশ্য চোখে পড়বে সাতলা বিলে।
উপজেলা প্রশাসনের অবহেলার কারণেই বিলটি ধ্বংস হতে চলেছে। লাল শাপলার প্রজনন মৌসুমে নালা করে পানি বের করে দেওয়ায় পানির সংকট দেখা দিয়েছে। এর আগে কোনোদিন বিলে পানিসংকট হয়নি। মূলত বিলের জমি দখলে নেওয়ার জন্যই এমনটি করা হচ্ছে।